ডিজিটাল মার্কেটিং কি? এবং ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্যারিয়ার।

আমরা ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচনা করবো। কিন্তু সমস্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করা সম্ভব নয়। তবে এই আর্টিকেলে ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্বপূর্ণ কিছু পার্ট নিয়ে আলোচনা করবো।

ডিজিটাল মার্কেটিং কি? এবং ক্যারিয়ার।
বর্তমানে মার্কেটিং জগতের ভিন্ন একটি মাধ্যম হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং । ইন্টারনেট বা মিডিয়া ব্যবহার করে কোন পণ্য বা সেবার প্রচারনা করাকে ডিজিটাল মার্কেটিং বলা হয়ে থাকে।


ডিজিটাল মার্কেটিং করার জন্য প্রতি বছর বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরব হচ্ছে। এবং ডিজিটাল মার্কেটিং প্লাটফর্ম গুলোই ব্যবহার করা হচ্ছে । যা একজন মানুষ দ্বারা এ কাজ করতে পারবে না। যদিও এই মার্কেটিং করার সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে ডিজিটাল প্লাটফর্ম গুলো। দেখা যাবে একটা সময় টিভি মিডিয়ার যুগ শেষ হয়ে যাবে।
 

ডিজিটাল প্লাটফর্ম গুলো এখন টিভি এড দখল করে নিয়েছে।  এখন কোম্পানি গুলো চায় তাদের সেবা বা পণ্যের বিজ্ঞাপন তাদের কাছে শো করাতে।
এবং বর্তমানে এটাই হচ্ছে। দিন দিন এআই প্রযুক্তির উন্নায়নের সাথে সাথে মার্কেটিং কারার ধারা পরির্বতন হচ্ছে।


ডিজিটাল মার্কেটিং কেন করা হয়?
সহজ উত্তর হচ্ছে পণ্য বা সেবার প্রচার করার জন্য। যেমন টিভি বিজ্ঞাপন কেন ব্যবহার করা হয়, পণ্যের প্রচারের জন্য ঠিক তেমনি ডিজিটাল মার্কেটিং করা হয় পণ্য বা সেবা প্রচারনার জন্য।

আধুনিক যুগের মানুষ টিভি দেখার সুযোগ কম পায়। বেশির ভাগ সময় গুগল, ফেসবুক, ইউটিউব ইত্যাদি মাধ্যম গুলো বেশি সময় ব্যয় করে। এটা একটা বড় কারন ডিজিটাল মাধ্যমে এড দেওয়ার।


ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রকারভেদ?
ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে কোন প্রকারভেদ হতে পারে না। ডিজিটাল মার্কেটিং এমন একটি বিভাগ যার সীমার মধ্যে সকল কিছু সীমাবদ্ধ।

ডিজিটাল মার্কেটিং হচ্ছে কোন পণ্য বা সেবাকে ডিজিটাল মাধ্যম বা প্লাটফর্ম ব্যবহার করে কোন পণ্যের প্রচার করাকে ডিজিটাল মার্কেটিং বলে। 

সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং- সব থেকে অল্প খরচের পণ্য বা সেবার প্রচারের জন্য সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং খুবই জনপ্রিয়। ইউটিউব, ফেসবুক, টুইটার, ইত্যাদি হল সোস্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম যার মাধ্যমে মানুষ তার সেবা বা পণ্যের প্রচার করে থাকে।

ভিডিও মার্কেটিং: ভিডিও মার্কেটিং হলো সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর একটি অংশ। বিজ্ঞাপনের স্টাইল হয়ে থাকে। যেমন ব্যানার, স্লাইডার, এনিমেটেড, ইত্যাদি।


এসইও: অনলাইনে ব্যবসা করার উদ্দশ্য নিয়ে আপনি যে ওয়েবসাইট তৈরি করবেন তথন সেই ওয়েবসাইটের জন্য এসইও করতে হয়। এসইও করার মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটকে গুগলের ১ থেকে ১০ রেজাল্টের মধ্যে নিয়ে আসতে পারবেন। কারন আমরা শুধু সেই ওয়েবসাইট গুলোতে প্রবেশ করে থাকি যা গুগলের প্রথম পেজে থাকে।

মোবাইল মার্কেটিং: প্রায় ৯০% মানুষ মোবাইল ব্যবহার করে থাকে। তাই যে কোন পণ্য বা সেবার প্রচার করার জন্য প্রথম পছন্দ হয়ে থাকে মোবাইল মার্কেটিং। যে সকল মানুষ অ্যানড্রেয়েড ফোন ব্যবহার করে থাকে তার মধ্যে 100% মানুষ অ্যাপস ব্যবহার করে, অ্যাপসের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন প্রচার করে থাকে। এই কারনে আপনি দেখবেন যে কোন মোবাইল অ্যাপস ওপেন করার সাথে সাথে বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন দেখতে পাওয়া যায়।

এসএমএস মার্কেটিং: এসএমএস মার্কেটিং সাধারন লোকাল প্রচারের জন্য করা হয়। যেমন আমি বাংলাদেশে কোন পণ্য বা সেবা বিক্রয় করতে চাইলে এসএমএস মার্কেটিং করতে চাইবো।

ফেসবুক মার্কেটিং:
বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় ৪.৫ কোটি মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে। একবার চিন্তা করুন কত বড় মার্কেট প্লেস ফেসবুক। এই মার্কেটকে সঠিক ভাবে কাজে লাগাতে পারলে আপনি কোটি টাকা মালিক হয়ে যেতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে জানতে হবে কিভাবে ফেসবুক মার্কেটিং করতে হয়।


ফেসবুক মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে যা যা করতে হবে:

ফেসবুক বিজ্ঞাপন একাউন্টঃ অব্যশই আপনার একটি Facebook Ad Manager Account থাকতে হবে। শুধু ফেসবুক বিজ্ঞাপন একাউন্ট দিয়ে যে এড পাবলিশ করা যাবে তা কিন্তু নয়। আপনি সাধারন ফেসবুক একাউন্ট দিয়ে বিজ্ঞাপন প্রচার করতে পারবেন। তাবে সঠিক ভাবে এড প্রচারের জন্য ফেসবুক এড ম্যানেজার একাউন্ট উপযুক্ত মাধ্যম। নিচে ইমেজটা দেখুন…


ফেসবুক বিজ্ঞাপন তৈরি এবং প্রচারঃ প্রফেশনাল ফেসবুক এড পাবলিশ করার জন্য ফেসবুক এড ম্যানেজার ব্যবহার করতে হবে। আপনার পণ্যের ধরন অনুযায়ি এড তৈরি করা যায়। চার ধরনের ফেসবুক এড Image Ads, Video ads, Carousel ads, Collection ads। আপনার চাহিদা অনুসারে বিজ্ঞাপন প্রচার করা শুরু করতে পারবেন।

ইমেইল মার্কেটিং
ডিজিটাল মার্কেটিং করার জনপ্রিয় একটি পার্ট ইমেইল মার্কেটিং। যদিও এশিয়া মহাদেশে ইমেইল মার্কেটিং তত বেশি ইফেক্ট তৈরি করে না। ইউরোপ মহাদেশে ইমেইল মার্কেটিং যথেস্ট প্রভাব বিস্তার করে আসছে শুরু থেকে।


যা হোক ইমেইল মার্কেটিং হল ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি পার্ট। তবে এখানে অনেক বিষয় আছে। যেমন কোন ব্যাবসায়িক উদ্দশ্য নিয়ে ইমেইল মার্কেটিং করতে চাইলে সফটওয়্যার লাগবে। সফটওয়্যার বা তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে ইমেইল মার্কেটিং করা সম্ভব। শুধু ব্যবসায়িক উদ্দশ্য নিয়ে ইমেইল মার্কেটিং করা হয় তা কিন্তু নয়। মাঝে মাঝে কাস্টমার ফিডব্যাক, সার্ভে, তথ্য সংগ্রহ, ইত্যাদি উদ্দশ্য নিয়ে ইমেইল মার্কেটিং করা হয়।

Constant Contact: আপনার ছোট ব্যবসা থাকলে constant contact ব্যবহার করতে পারেন। ছোট ব্যবসার ইমেইল মার্কেটিং করার জন্য বেষ্ট অপশন।
একই সাথে ইমেইল এবং এসএমএস মার্কেটিং করার জন্য Send in Blue।
ই-কমার্স ব্যবসার জন্য ইমেইল মার্কেটিং করতে চাইলে Drip উপযুক্ত প্লাটফর্ম হবে আপনার জন্য।
ইমেইল মার্কেটিং করার জন্য তেমন কোন যোগ্যতা লাগে না। আপনি ওয়েবসাইট ব্রাউজ করতে পারলে ইমেইল মার্কেটিং করতে পারবেন। এর জন্য আলদা করে আপনাকে কোন ধরনের কোর্স করতে হবে না।

PPC মার্কেটিং
PPC মার্কেটিং Digital Marketing করার জন্য উপযুক্ত প্লাটফম। পিপিসি মার্কেটিং করার জন্য অনেক কিছু জানতে হয়। সঠিক ভাবে পিপিসি মার্কেটিং শেখার Google Skill Shop ব্যবহার করতে পারেন। গুগল এড বিষয়ে বিস্তারিত জানার জন্য গুগলের থেকে ভালো কোন প্লাটফর্ম হতে পারে না। স্কিল শপ থেকে কোর্স শেষ করার পর সনদ নিতে পারবেন। অবশ্য সনদ নেওয়ার জন্য আপনাকে পরীক্ষা দিতে হতে পারে।


Content Marketing
আমি ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি কন্টেন্ট মার্কেটিং ফাদার অফ ডিজিটাল মার্কেটিং আপনার অনলাইন ভিত্তিক ব্যবসাকে একটা পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য কন্টেন্ট মার্কেটিং দীর্ঘ সময়ের জন্য ইমপেক্ট তৈরি করে। এবং যত দিন অনলাইন ভিত্তিক ব্যবসা আছে তত দিন কন্টেন্ট মার্কেটিং থাকবে। কারন একমাত্র কন্টেন্ট মার্কেটিং পারে আপনার ব্যবসার উন্নায়ন সাধন করতে।


ভিডিও কন্টেন্টঃ বর্তমান সময়ের জন্য ভিডিও কন্টেন্ট অনেক গুরুত্ব পূর্ণ একটি বিষয়। ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করার মধ্য দিয়ে নিজের এবং ব্যবসার ব্রান্ড তৈরি করা যায়।


আর্টিকেল রাইটিং:

ডিজিটাল মার্কেটিং করার জন্য আর্টিকেল রাইটিং একটি সফল পার্ট। অনেক অনলাইন কোম্পানি আছে যারা শুধু আর্টিকেল রাইটিং করার মাধ্যমে নিজের ব্যবসাকে উচ্চতর পর্যায়ে নিয়ে গিছে।


কিভাবে কন্টেন্ট মার্কেটিং করবেন?
নিদিষ্ট প্রসেস অনুসারে কন্টেন্ট মার্কেটিং করতে পারলে সফলতা অবশ্যই আসবে। চলুন দেখা যাক কন্টেন্ট মার্কেটিং করার প্রসেস কি।

কাস্টমার টার্গেটঃ আমার একটি ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি আছে। যার মাধ্যমে আমি ডিজিটাল মার্কেটিং সেবা প্রদান করি। এখন আমার ওয়েবসাইটে ভিজিটর দরকার, কাজ পাওয়ার জন্য। কারন আমার ওয়েবসাইটে যদি ভিজিটর না আসে তাহলে কাস্টমার পাওয়ার কোন সম্ভবনা নেই।

কাস্টমার নিয়ে আসার জন্য আমাকে উপযুক্ত কন্টেন্ট লিখতে হবে। যা মানুষ গুগলে সার্চ দেয়।  সুতরাং আমাকে এমন ভাবে কন্টেন্ট লিখতে হবে যেন কাস্টমার আমার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে। আসল কথা আমার ওয়েবসাইটকে গুগলের প্রথম পেজে নিয়ে আসতে হবে। অবশ্য কন্টেন্ট মাকের্টিং করার সাথে সাথে আপনাকে এসইও কাজ করতে হবে।


কন্টেন্ট ফরমেটঃ কন্টেন্ট ফরমেট বলতে কন্টেন্ট উপস্থাপন বোঝানো হচ্ছে। কিভাবে কন্টেন্ট উপস্থাপন করলে সব থেকে ভালো হবে তা বাছাই করতে হবে। এমন হতে পারে আপনার ব্যবসার জন্য আর্টিকেল থেকে ভিডিও কন্টেন্ট বেশি ইফেক্ট করবে।

অথবা আপনাকে ইনফোগ্রাফি তৈরি করতে হতে পারে, নির্ভর করে ভিজিটরের উপর। আমি ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স বিক্রয় করতে চাচ্ছি। সেই ক্ষেত্রে আমাকে কোন ধরনের কন্টেন্ট তৈরি করা উচিত, অবশ্যই ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করতে হবে।

রাইট ফর কাস্টমারঃ আমি যখন কোন কান্টেন্ট লিখবেন তখন অবশ্যই আপনার ভিজিটরকে মাথায় রেখে লিখবেন। নিজের ব্যবসা বৃদ্ধি লক্ষে কন্টেন্ট লিখলে সফল হওয়া সম্ভব নয়। সুতরাং ভিজিটরের কথা মাথায় রেখে প্রতি কন্টেন্ট তৈরি করতে হবে।

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
নিজের ব্রান্ডের প্রমোশনের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া বিশাল ইফেক্ট তৈরি করে। আপনি সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মকে দুই ভাবেই ব্যবহার করতে পারেন। শুধু টাকা দিয়ে মার্কেটিং করতে হবে বিষয়টা এমন কিন্তু নয়।

সঠিক সোশ্যাল মিডিয়া বাছাইঃ প্রথম আপনাকে সঠিক সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম বাছাই করতে হবে। কারন সব ধরনের ব্যবসার জন্য সকল ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল ইফেক্ট তৈরি করে না।

আপনার ব্যবসার ক্যাটাগরির উপর সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম নির্ভর করবে । শুধু  মাত্র সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মে একাউন্ট তৈরি করলেই হবে না। তার সাথে সাথে আপনাকে যথেষ্ট সময় একটিভ থাকতে হবে।

প্রতিদিন যে কোন কন্টেন্ট পোষ্ট, ভিডিও, ছবি ইত্যাদি শেয়ার করতে হবে। সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মে মার্কেটিং সফলতা পেতে চাইলে একটিভ থাকটা একান্ত প্রয়োজন।


বর্তমানে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া Marketing Platform গুলো হলো:

Facebook: লোকাল এবং ক্ষুদ্র ব্যবসার পরিধি বিস্তারের জন্য ফেসবুক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
Linkedin: ব্যবসায়িক প্রোফাইল এবং ব্যবসার গ্রহনযোগ্যতা বৃদ্ধি করার জন্য Linkedin উপযুক্ত প্লাটফর্ম। আবার অভিজ্ঞতা সম্পূর্ণ ওয়ার্কার হায়ার করার জন্য Linkedin সহযোগিতা করে।
Instagram: influencer Marketing করার জন্য ইন্সটাগ্রাম যথাযথ মাধ্যম।
Youtube: ব্যক্তির বা কোম্পানির ব্রান্ডিং করার জন্য Youtube থেকে শক্তিশালী মাধ্যম হতে পারে না।

ডিজিটাল মার্কেটিং সুবিধা কি কি?
  • অল্প বিনিয়োগ করে সফল ভাবে মার্কেটিং করা সম্ভব।
  • কাস্টমার টারর্গেট করে মার্কেটিং করা যায়। যা অন্য কোন মার্কেটিং করার ক্ষেত্রে সম্ভব নয়।
  • সঠিক ভাবে মার্কেটিং করার মাধ্যমে অনেক বেশি বিক্রয় করা সম্ভব।
  • ইচ্ছামত বিজ্ঞাপন পাবলিশ করা যায় এবং বন্ধ করা যায়।
  • ডিজিটাল মার্কেটিং করার জন্য খুববেশি জ্ঞান থাকার প্রয়োজন পরে না।
  • বিজ্ঞাপন বাজেট বৃদ্ধি বা কমানো যায়। বাজেট বৃদ্ধি বা কমানোর জন্য কোন ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হয় না।
  • মার্কেটিং করার জন্য অল্প টাকা বিনিয়োগ করার কারনে, পণ্য বা সেবার দাম বৃদ্ধি পায় না।
  • ডিজিটাল মার্কেটিং করার মাধ্যমে সরাসরি কাস্টমারের কাছে বিজ্ঞাপন প্রচার করা যায়।

ডিজিটাল মার্কেটিং অসুবিধা কি কি?
  • ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে এড প্রচার করার জন্য ডলার লাগে, যা সহজে পাওয়া যায় না।
  • ১০০ ডলার বিজ্ঞাপনের জন্য খরচ করে এক টাকা লাভ নাও হতে পারে।
  • নিজের বিজ্ঞাপন কে দেখবে, কোথায় দেখবে ইত্যাদি বিষয় গুলো ঠিক করে দেওয়া যায়। কিন্তু লাইফ বিজ্ঞাপন দেখার সুযোগ হবে না। যেমন আমি টিভি বিজ্ঞাপন দিলে নিজের বিজ্ঞাপন নিজে দেখতে পারব।
  • ফেসবুক বিজ্ঞাপনের জন্য মিনিমাম প্রতিদিন ১ ডলার খরচ করতে হয়। যা একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ির জন্য সমস্যা।
  • আবার কিছু কিছু এড আছে যার জন্য ডলার খরচ হবে কিন্তু লাভ নাও হতে পারে।
  • কিছু কিছু ডিজিটাল মার্কেটিং করার জন্য অনেক বেশি জ্ঞান থাকা দরকার।

ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যারিয়ার:
উচ্চা শিক্ষা শেষ করার পর আপনি কোন ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সিতে কাজ করতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করতে হবে। এমন কোর্স করতে হবে যা আপনাকে সার্টিফিকেট দিবে।

সার্টিফিকেট থাকার কারনে সিভির সাথে এই অভিজ্ঞতা যোগ করতে পারবেন। যেহেতু সময়ের সাথে সাথে ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সির সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে সেহেতু মার্কেটিং জ্ঞান থাকাটা জরুরি।

Post a Comment

0 Comments